এছাড়া বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন-কলেজ শিক্ষক প্রশান্ত কুমার, স্থানীয় বিএনপি নেতা ওমর ফারুক, সিঙ্গাশোলপুর ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি কবির হোসেন মোল্যা, বিছালী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি কাজী হাসনাত, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল আলীম, ইউপি সদস্য মুশফিকুর রহমান, উৎপলেন্দু বিশ্বাস, রজত শুভ্র মলিকসহ অনেকে।
বক্তারা বলেন, মন্দিরের কোনো জায়গা-জমি কেউ দখল করে নিবে; সেটা আমরা মেনে নেবো না। আমরা সবাই মিলেমিলে থাকতে চাই। স¤প্রীতি বজায় রাখতে চাই। আশা করছি টেংরাখালি হাজরাতলা মন্দিরের জায়গা দখলের অপচেষ্টা দ্রুত সমাধান হবে। আমরা সব ধর্মের লোক এবং রাজনৈতিক নেতারা কোনো জমি দখলের চেষ্টা মেনে নেবো না।
মন্দির কমিটির সভাপতি তপন কুমার বিশ্বাস জানান, সিঙ্গাশোলপুর ইউনিয়নের বড়গাতী-বড়কুলা মৌজার খাস খতিয়ানভূক্ত ৮৬৮ দাগে মোট জমির পরিমাণ ৪ দশমিক ২৪ একর। তৎকালীন জেলা প্রশাসক ভূমিহীন গোলক চন্দ্র সিকদারকে এক দশমিক ১৬ একর জমি বন্দোবস্ত দেন। বাকি জমি মন্দির কমিটি ভোগ দখল করে আসছেন। আমাদের অজান্তে এলাকার বাবু রাম রায় নামে জনৈক ব্যক্তি জমিদারদের কাছ থেকে দাখিলা মূলে জমি খরিদ করেন এই মর্মে দাবি করে দখল নিতে যান। তখন এলাকার মানুষ বাধা দেন। পরে বিমল কৃঞ্চ মলিক বাদী হয়ে সরকার পক্ষে মামলা করেন। মামলায় বাবু রাম হেরে যান। বাবু রাম রায়ের জীবদ্দশায় তার কাকাতো ভাই শরৎ চন্দ্র রায় পাশের ভদ্রবিলা ইউনিয়নের বাগডাঙ্গা গ্রামের ফসিয়ার শেখ ও হালিম শেখকে ওই জমি লিখে দেন। তারা মামলায় হেরে গেলে উচ্চাদালতে (হাইকোর্ট) আপিল করেন। আদালত স্থায়ী নিষেধাজ্ঞা জারি করেন।
প্রকাশক ও সম্পাদক
মোস্তাকিম সরকার
অফিস: বায়তুল আমান হাউজিং সোসাইটি আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা-১২০৭
বিজ্ঞাপন: ০১৭১৬-৬৪০০৬৯, বার্তা কক্ষঃ ০১৭৩১২৪৪৭৬০
Email: editormuktinews24@gmail.com, info@muktinews24.com
© 2023 মুক্তিনিউজ২৪. All rights reserved