নিহতের ছেলে রাজিব শেখ বলেন, খুনিরা আগে থেকে ওত পেতে ছিল। এ হত্যাকান্ডের সঙ্গে যারা জড়িত বাবা তাদের নাম বলে গেছেন। কুমড়ি গ্রামের পাগল ও আয়নালের পরিবারের লোকজন আমাদের শত্রু মনে করত। ওরা দু’জন ডাকাতি করতো। পুলিশ ওদের গ্রেফতার করলে ওরা প্রামপুলিশ হিসেবে বাবার দোষ দিতো। এ কারণে পাগলের ছেলে আজমল, আয়নাল শেখ, হোসেন শেখ, রুবেল, মাহমুদ, ইয়ামিনসহ তাদের লোকজন আমার বাবাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে। বিষয়টি পুলিশকে অবগত করা হয়েছে।
লোহাগড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ডাক্তার সুব্রত জানান, হাসপাতালে আনার আগেই বকুল শেখের মৃত্যু হয়েছে।
দিঘলিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান সৈয়দ বোরহান উদ্দিন বলেন, রোববার সকালে পরিষদের মিটিং ছিল। বকুল শেখ দায়িত্ব পালন করে বাড়িতে যাওয়ার পর সন্ধ্যায় তাকে হত্যা করা হয়েছে।
লোহাগড়া থানার ওসি নাসির উদ্দিন জানান, গ্রামপুলিশ বকুল শেখ হত্যারহস্য উদঘাটনের চেষ্টা চলছে। কে বা কারা হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িত তা তদন্ত করা হচ্ছে।
এদিকে, জেলা প্রশাসক মোহাম্মাদ আশফাকুল হক চৌধুরী এবং পুলিশ সুপার সাদিরা খাতুন ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। #
প্রকাশক ও সম্পাদক
মোস্তাকিম সরকার
অফিস: বায়তুল আমান হাউজিং সোসাইটি আদাবর, মোহাম্মদপুর, ঢাকা-১২০৭
বিজ্ঞাপন: ০১৭১৬-৬৪০০৬৯, বার্তা কক্ষঃ ০১৭৩১২৪৪৭৬০
Email: editormuktinews24@gmail.com, info@muktinews24.com
© 2023 মুক্তিনিউজ২৪. All rights reserved