শনিবার, ২৭শে এপ্রিল, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ -muktinews24(তথ্য মন্ত্রনালয় কর্তৃক নিবন্ধনকৃত, যার রেজি নং-৩৬)

স্কুলে স্কুলে ভর্তি শুরু, চলবে ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত

স্কুলে স্কুলে ভর্তি শুরু, চলবে ১৪ ডিসেম্বর পর্যন্ত

মুক্তিনিউজ২৪ ডট কম ডেস্ক : ২০২৪ সালের জন্য প্রথম থেকে নবম শ্রেণিতে ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয়েছে। মঙ্গলবার সরকারি-বেসরকারি স্কুল ভর্তিতে ডিজিটাল লটারিতে নির্বাচিতরা বুধবার (২৯ নভেম্বর) থেকে ভর্তি হতে পারছেন।

মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর (মাউশি) বলছে, স্কুলগুলোকে পাঁচ দিনের মধ্যে মেধাতালিকায় থাকা শিক্ষার্থীদের ভর্তি শেষ করতে হবে। এরপর প্রথম অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে ভর্তি করাতে হবে চার দিনের মধ্যে। আর দ্বিতীয় অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে ভর্তি করাতে স্কুলগুলো সময় পাবে তিন দিন। তবে এই তিন তালিকার শিক্ষার্থীদের ভর্তির জন্য স্কুলগুলোর শেষ সময় ১৪ ডিসেম্বর। এ বিষয়ে মাউশি পরিচালক (বিদ্যালয়) বেলাল হোসাইন বলেন, মেধাতালিকার পাশাপাশি প্রথম ও দ্বিতীয় অপেক্ষমাণ তালিকা প্রকাশ করেছি। স্কুলগুলো বুধবার (আজ) থেকে ভর্তি শুরু করতে পারবে। ভর্তি শেষ করতে সময় পাবে পাঁচ দিন। এরপর অপেক্ষমাণ তালিকা থেকে ভর্তি শুরু। কোনোভাবেই ১৪ ডিসেম্বরের পরে ভর্তি করানো যাবে না। মঙ্গলবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে লটারি কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন শিক্ষামন্ত্রী ডা. দীপু মনি। এদিন দুপুর ২টার দিকে লটারির ফল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করা হয়।

ভর্তির জন্য যেসব কাগজপত্র লাগবে

নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের কাগজপত্র যাচাইকালীন শিক্ষার্থীর জন্মসনদের মূল কপি, জন্মসনদের অনলাইন কপি (প্রযোজ্য ক্ষেত্রে অনলাইনে যাচাই করতে হবে)। পিতামাতার জাতীয় পরিচয়পত্রের (এনআইডি) মূল কপি ভালো করে দেখতে হবে।

যেসব কারণে বাদ পড়বেন নির্বাচিতরা

ভর্তির সময়ে লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের কাগজপত্র পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে যাচাই করার নির্দেশনা দিয়েছে মাউশি। কেউ যদি মিথ্যা তথ্য দিয়ে লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত হয়ে থাকলে (যাচাই সাপেক্ষে) তাকে ভর্তি করা যাবে না।

কোটার ক্ষেত্রে যেসব নিয়ম প্রযোজ্য

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সর্বশেষ জারি করা ভর্তি নীতিমালায় যেসব কোটা সংরক্ষিত রয়েছে, ভর্তির সময়ে ওইসব কোটায় নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের কোটা সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র যথাযথভাবে যাচাই করতে হবে। শুধু বীর মুক্তিযোদ্ধা কোটা ছাড়া অন্য কোটায় শূন্য আসন পূরণ না হলে সাধারণ নির্বাচিত শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে অপেক্ষমাণ তালিকার ক্রমানুসারে শূন্য আসন পূরণ করতে হবে। কোনোভাবেই আসন শূন্য রাখা যাবে না।

মাউশির নির্দেশনা অনুসরণ না করে বিধিবহির্ভূতভাবে কোনো শিক্ষার্থী ভর্তি করা হলে এবং পরে তা প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান প্রধান দায়ী থাকবেন বলেও নির্দেশনায় উল্লেখ করা হয়।

বিভাগ
শেয়ার করুন

মতামত লিখুন