যাত্রীবেশে অটোরিকশায় ঘুরে চালকের মোবাইল ছিনতাই
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি, ১০ জুন
যাত্রীবেশে অটোরিকশায় উঠে শহর ঘোরেন দুই যুবক। এরপর সুযোগ বুঝে চালকের স্মার্টফোন নিয়ে একজন নেমে দৌড় দেন। পরিকল্পনা ছিল, চালক মোবাইলের পিছনে ছুটতে গেলে অপরজন অটোরিকশা নিয়ে পালিয়ে যাবেন। কিন্তু বাঁধ সাধে জনতা। চালকের চিৎকারে এগিয়ে গিয়ে এক ‘যাত্রী’কে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়। পরে তার কাছে পাওয়া ঠিকানা ধরে অপর জনের বাড়ি থেকে মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়। শনিবার (১০ জুন) দুপুরে কুড়িগ্রাম শহরের রেল স্টেশন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
যাত্রীবেশে অটোরিকশায় উঠে শহর ঘোরেন দুই যুবক। এরপর সুযোগ বুঝে চালকের স্মার্টফোন নিয়ে একজন নেমে দৌড় দেন। পরিকল্পনা ছিল, চালক মোবাইলের পিছনে ছুটতে গেলে অপরজন অটোরিকশা নিয়ে পালিয়ে যাবেন। কিন্তু বাঁধ সাধে জনতা। চালকের চিৎকারে এগিয়ে গিয়ে এক ‘যাত্রী’কে আটক করে পুলিশে দেওয়া হয়। পরে তার কাছে পাওয়া ঠিকানা ধরে অপর জনের বাড়ি থেকে মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়। শনিবার (১০ জুন) দুপুরে কুড়িগ্রাম শহরের রেল স্টেশন এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
ভুক্তভোগী অটোরিকশা চালকের নাম জাহিদ হাসান (১৬)। তিনি কুড়িগ্রাম সদরের পাঁচগাছী ইউনিয়নের উত্তর নওয়াবশ গ্রামের শফিকুল ইসলামের ছেলে। অভিযুক্ত দুই যুবকের নাম রবিউল ইসলাম (২৮) ও কাজল মিয়া (২৬)। এরা উভয়ই সদরের বেলগাছা ইউনিয়নের কালে জকরিয়া পাড়ার বাসিন্দা। এর মধ্যে রবিউলকে আটক করে পুলিশে দিয়েছে স্থানীয়রা। এরা পেশাদার অপরাধী বলে অভিযোগ স্থানীয়দের। এদের বিরুদ্ধে চুরি, ছিনতাই ও মাদক সংশ্লিষ্টতার অভিযোগ রয়েছে।
বেলগাছা ইউনিয়ন পরিষদের ২ নং ওয়ার্ড সদস্য আলমগীর কবির বলেন, ‘ছিনতাইয়ের ঘটনায় একজন আটকের খবরে ঘটনাস্থলে গিয়ে অপর জনের নাম ঠিকানা নেই। পরে অভিযুক্ত কাজল মিয়ার বাড়ি থেকে অটো চালকের মোবাইল ফোন উদ্ধার করি। তবে কাজল পলাতক থাকায় তাকে পাওয়া যায়নি।’
সদর থানার অফিসার ইন চার্জ (ওসি) এম আর সাঈদ বলেন, ‘এ বিষয়ে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
সদর থানার অফিসার ইন চার্জ (ওসি) এম আর সাঈদ বলেন, ‘এ বিষয়ে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’