কুড়িগ্রামে সুষ্ঠুভাবে পূজা সম্পন্ন হওয়ায় পুলিশ সুপারকে ধন্যবাদ জানালেন পূজা উদযাপন পরিষদ
![কুড়িগ্রামে সুষ্ঠুভাবে পূজা সম্পন্ন হওয়ায় পুলিশ সুপারকে ধন্যবাদ জানালেন পূজা উদযাপন পরিষদ কুড়িগ্রামে সুষ্ঠুভাবে পূজা সম্পন্ন হওয়ায় পুলিশ সুপারকে ধন্যবাদ জানালেন পূজা উদযাপন পরিষদ](https://muktinews24.com/wp-content/uploads/2023/10/IMG-20231025-WA0000.jpg)
![](https://muktinews24.com/wp-content/plugins/print-bangla-news/assest/img/print-news.png)
কুড়িগ্রাম প্রতিনিধি ঃ
এবারে কুড়িগ্রামে সবচেয়ে নিরাপত্তার সাথে শান্তিপূর্ণভাবে শারদীয় দুর্গোৎসব অনুষ্ঠান সম্পন্ন হওয়ায় পুলিশ সুপার আল আসাদ মোঃ মাহফুজুল ইসলামকে কুড়িগ্রাম জেলা পূজা উদযাপন পরিষদের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ ও ফুলেল শুভেচ্ছা জানানো হয়েছে।
বুধবার(২৫ অক্টোবর) সকালে পুলিশ সুপার কার্যালয়ে পূজা উদযাপন পরিষদের নেতৃবৃন্দ পুলিশ সুপারকে ফুলেল শুভেচ্ছা ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানান।এবার কুড়িগ্রাম জেলার সকল শারদীয় দূর্গা পূজা মন্ডপে স্বতঃস্ফূর্ত, আনন্দঘন, সার্বজনীন, উৎসবমুখর, নিরাপদ দুর্গোৎসব আয়োজনের ক্ষেত্রে কঠোর নিরাপত্তা বলয়ের সৃষ্টির মাধ্যমে দৃষ্টান্ত স্থাপন করেন পুলিশ সুপার।
পুলিশ সুপার আল আসাদ মোঃ মাহফুজুল ইসলাম জানান, এবারে শারদীয় দূর্গাপূজা উপলক্ষ্যে কুড়িগ্রাম জেলা পুলিশের সকল সদস্য কঠোর পরিশ্রম করেছে। প্রতিমা তৈরী থেকে বিসর্জন পর্যন্ত হাতে নিয়েছিল রাউন্ড দ্য ক্লোক, ইনটেনসিভ মাল্টি-লেয়ার্ড নিরাপত্তা ব্যবস্থা। ছুটি বাতিল করে জেলাকে বিভিন্ন সেক্টরে ভাগ করে নিয়োজিত হয়েছিল পুলিশের প্রতি সদস্য। সকলের সাথে করেছে সমন্বয়, হয়েছে মতবিনিময়ে।
যেকোন সংবাদে, যে কোন ঘটনায় সাড়া দিয়েছে ন্যানোসেকেন্ডে, ছুটে গিয়েছে মুহুর্তেই। মোবাইল, স্ট্রাইকিং, রিজার্ভ, রোবাস্টসহ নানাবিধ মাধ্যমে নিবিড় নিরাপত্তা নিশ্চিতের পাশাপাশি ষষ্ঠী, সস্তমী, অষ্টমী, নবমী এবং বিজয়া দশমীর নানা আয়োজনে প্রান্ত থেকে কেন্দ্রে প্রায় সকল পূজামন্ডপে অংশগ্রহন করেছে জেলা পুলিশের সদস্যরা।
উল্লেখ্য, শারদীয় দুর্গাপুজা ২০২৩ উপলক্ষ্যে কুড়িগ্রামে প্রায় ৬৫টি মোবাইল ও স্ট্রাইকিং পুলিশ টিম সমন্বয়ে প্রায় ৬০০ পুলিশ সদস্য সার্বক্ষণিক মোতায়েন, প্রতিটি পুজামন্ডপে স্ট্যাটিক ৩৫০০ আনসার সদস্য। এবং সিনিয়র পুলিশ সদস্যরা বিভিন্ন সেক্টরে বিভক্ত হয়ে দিবারাত্রি প্রতি ন্যানোমুহুর্তে করেছে নিবিড় তদারকি। উপজেলা ভিত্তিক স্কাউটস সদস্যরা সেচ্ছাসেবক হিসাবে, থানাভিত্তিক মোবাইল কোর্টে বিজ্ঞ নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটবৃন্দ কার্যক্রম পরিচালনা করেছিলেন।