নড়াইলে ধূমপান ও মাদকবিরোধী শোভাযাত্রা আলোচনা সভা
নড়াইল
‘সুস্থ সবল কিশোর-কিশোরী, চলো স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ি’-এ স্লোগানে নড়াইলে ধূমপান ও মাদকবিরোধী শোভাযাত্রা এবং আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সিভিল সার্জন অফিস নড়াইলের আয়োজনে রোববার (২৮ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। প্রথমে শোভাযাত্রা বের করা হয়। ‘কৈশোরবান্ধব নড়াইল জেলা’ প্রকল্পের আওতায় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন-জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আশফাকুল হক চৌধুরী, পুলিশ সুপার মেহেদী হাসান, সিভিল সার্জন ডাক্তার সাজেদা বেগম পলিন, সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার সুব্রত কুমার, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর নড়াইলের সহকারী পরিচালক নজরুল ইসলাম, পরিদর্শক আব্দুস সালাম, পুলিশ পরিদর্শক নাজমুল, জেলা আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষাবাহিনীর কর্মকর্তা মমতাজ বেগম, ডাক্তার শুভাশীষ বিশ্বাস, ডাক্তার আসিফ আকবর, ডাক্তার আবুল খায়ের মিরাজসহ স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, রেডক্রিসেন্ট ও বাঁধন কর্মী ছাড়াও বিভিন্ন পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন। অতিথিরা বলেন, স্বাস্থ্য বিভাগের হিসাব মতে ১০ থেকে ১৯ বছর পর্যন্ত সময়টা কৈশোরকাল। এ বয়সে হরমোন পরিবর্তন হয়। এ কারণে শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন হয়ে থাকে। ওজন ও উচ্চতা বাড়ে, হাড়ের গঠন হয়, পুষ্টিকর খাবারের প্রয়োজন হয়। এ সময়ে তাদের ‘গাইড’ করার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। কৈশোরকালটা সামলে নিতে না পেরে অনেকে বিপথে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। অনেকে ধূমপানে আসক্ত হয়। বন্ধু-বান্ধবের পাল্লায় পড়ে বিপথে চলে যায়। নীতি-নৈতিকতার অভাব দেখা দেয়। এ সম্পর্কে কিশোর-কিশোরীদের সচেতনতা বাড়াতে ধূমপান ও মাদকবিরোধী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। সিভিল সার্জন ডাক্তার সাজেদা বেগম পলিনের উদ্যোগে নড়াইলের বিভিন্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ এবং কমিউনিটি কেন্দ্রে ব্যতিক্রমী ‘কৈশোরবান্ধব স্বাস্থ্য ও পুষ্টি কর্ণার’ চালু হয়েছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহে শিক্ষার্থীদের কৈশোরকালের স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টিসহ চিকিৎসাসেবা প্রদান করা হচ্ছে। নীতি-নৈতিকতা সম্পর্কে জানানো হচ্ছে। ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসের দিকে এ প্রকল্পের কাজ শুরু করেন সিভিল সার্জন সাজেদা বেগম পলিন। তবে ওই বছরের (২০২৩) ১৬ আগস্ট এ কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন নড়াইল-২ আসনের সংসদ সদস্য ক্রিকেটার মাশরাফি বিন মর্তুজা।
‘সুস্থ সবল কিশোর-কিশোরী, চলো স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ি’-এ স্লোগানে নড়াইলে ধূমপান ও মাদকবিরোধী শোভাযাত্রা এবং আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সিভিল সার্জন অফিস নড়াইলের আয়োজনে রোববার (২৮ জানুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টার দিকে এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। প্রথমে শোভাযাত্রা বের করা হয়। ‘কৈশোরবান্ধব নড়াইল জেলা’ প্রকল্পের আওতায় এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন-জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ আশফাকুল হক চৌধুরী, পুলিশ সুপার মেহেদী হাসান, সিভিল সার্জন ডাক্তার সাজেদা বেগম পলিন, সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার সুব্রত কুমার, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর নড়াইলের সহকারী পরিচালক নজরুল ইসলাম, পরিদর্শক আব্দুস সালাম, পুলিশ পরিদর্শক নাজমুল, জেলা আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষাবাহিনীর কর্মকর্তা মমতাজ বেগম, ডাক্তার শুভাশীষ বিশ্বাস, ডাক্তার আসিফ আকবর, ডাক্তার আবুল খায়ের মিরাজসহ স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী, রেডক্রিসেন্ট ও বাঁধন কর্মী ছাড়াও বিভিন্ন পেশার মানুষ অংশগ্রহণ করেন। অতিথিরা বলেন, স্বাস্থ্য বিভাগের হিসাব মতে ১০ থেকে ১৯ বছর পর্যন্ত সময়টা কৈশোরকাল। এ বয়সে হরমোন পরিবর্তন হয়। এ কারণে শারীরিক ও মানসিক পরিবর্তন হয়ে থাকে। ওজন ও উচ্চতা বাড়ে, হাড়ের গঠন হয়, পুষ্টিকর খাবারের প্রয়োজন হয়। এ সময়ে তাদের ‘গাইড’ করার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। কৈশোরকালটা সামলে নিতে না পেরে অনেকে বিপথে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। অনেকে ধূমপানে আসক্ত হয়। বন্ধু-বান্ধবের পাল্লায় পড়ে বিপথে চলে যায়। নীতি-নৈতিকতার অভাব দেখা দেয়। এ সম্পর্কে কিশোর-কিশোরীদের সচেতনতা বাড়াতে ধূমপান ও মাদকবিরোধী অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। সিভিল সার্জন ডাক্তার সাজেদা বেগম পলিনের উদ্যোগে নড়াইলের বিভিন্ন মাধ্যমিক বিদ্যালয়, কলেজ এবং কমিউনিটি কেন্দ্রে ব্যতিক্রমী ‘কৈশোরবান্ধব স্বাস্থ্য ও পুষ্টি কর্ণার’ চালু হয়েছে। এ প্রকল্পের মাধ্যমে প্রতি সপ্তাহে শিক্ষার্থীদের কৈশোরকালের স্বাস্থ্য সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টিসহ চিকিৎসাসেবা প্রদান করা হচ্ছে। নীতি-নৈতিকতা সম্পর্কে জানানো হচ্ছে। ২০২৩ সালের এপ্রিল মাসের দিকে এ প্রকল্পের কাজ শুরু করেন সিভিল সার্জন সাজেদা বেগম পলিন। তবে ওই বছরের (২০২৩) ১৬ আগস্ট এ কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন নড়াইল-২ আসনের সংসদ সদস্য ক্রিকেটার মাশরাফি বিন মর্তুজা।