অল্পের জন্য বিষাক্ত শঙ্খিনী সাপের ছোবল থেকে রক্ষা পেলেন শিক্ষকের স্ত্রী
এম.মুসলিম চৌধুরী,শ্রীমঙ্গল/মৌলভীবাজার:
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে অল্পের জন্য বিষাক্ত শঙ্খিনী সাপের ছোবল থেকে রক্ষা পেয়েছেন এক নারী। ওই নারী শ্রীমঙ্গল উপজেলার ভাড়াউড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক কল্যাণ দেব এর স্ত্রী। মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে শ্রীমঙ্গল উপজেলার ইছুবপুর এলাকার শিক্ষক কল্যাণ দেবের বেড রোমে একটি বিষাক্ত শঙ্খিনী সাপ ঢুকে পড়ে।
শিক্ষক কল্যাণ দেবের স্ত্রী ঘরে প্রবেশ করে পায়ের কাছে বসে থাকা শঙ্খিনী সাপটিকে দেখতে পান। সাপ দেখে হাল্লা চিৎকার শুরু করলে অন্যান্যরা এগিয়ে আসেন। পরে খবর পেয়ে শ্রীমঙ্গলস্থ বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশনের পরিচালক স্বপন দেব সজল সাপটিকে রোমের ভিতর থেকে উদ্ধার করেন। শিক্ষক কল্যাণ দেব জানান, অল্পের জন্য তার স্ত্রী বিষাক্ত সাপের ছোবল থেকে রক্ষা পেয়েছেন। কল্যাণ দেবের স্ত্রী জানান, সাপটি তার পয়ের কাছে ছিল। তিনি না দেখলে নিশ্চিত কামড়ে দিত। বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশনের পরিচালক স্বপন দেব সজল জানান, শিক্ষকের বেড রোম থেকে বিপন্ন প্রজাতির বিষধর একটি শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার করা হয়েছে। শঙ্খিনী সাপ বিষ ধর সাপের মধ্যে অন্যতম প্রজাতি। এ সাপ ছোবল মারলে রুগী বাঁচানো প্রায় অসম্ভব। অন্য দিকে রাত সাড়ে ১০টার দিকে শ্রীমঙ্গল মৌলভীবাজার সড়ক থেকে একটি অজগর সাপ উদ্ধার করেন তিনি। সজল দেব বলেন, পার্শবর্তী লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের বনে প্রাণীদের খাবারের তীব্র সংকট দেখা দেওয়ায় বিরল ও বিপন্ন প্রজাতির প্রাণীসহ বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীরা খাবারের সন্ধানে লোকালয়ে চলে আসছে। যার ফলে অনেক সময় অনেক প্রাণী মারাও যাচ্ছে। তিনি বলেন, বনের পরিবেশ ফিরে না আসলে একসময় লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের বিরল সব প্রাণী হারিয়ে যাবে। উদ্ধার করা শংঙ্খীনি ও অজগর সাপ দুটি অবমুক্তের জন্য বন বিভাগ কতৃপক্ষের কাছে হস্থান্তর করা হয়েছে।
মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গলে অল্পের জন্য বিষাক্ত শঙ্খিনী সাপের ছোবল থেকে রক্ষা পেয়েছেন এক নারী। ওই নারী শ্রীমঙ্গল উপজেলার ভাড়াউড়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক কল্যাণ দেব এর স্ত্রী। মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে শ্রীমঙ্গল উপজেলার ইছুবপুর এলাকার শিক্ষক কল্যাণ দেবের বেড রোমে একটি বিষাক্ত শঙ্খিনী সাপ ঢুকে পড়ে।
শিক্ষক কল্যাণ দেবের স্ত্রী ঘরে প্রবেশ করে পায়ের কাছে বসে থাকা শঙ্খিনী সাপটিকে দেখতে পান। সাপ দেখে হাল্লা চিৎকার শুরু করলে অন্যান্যরা এগিয়ে আসেন। পরে খবর পেয়ে শ্রীমঙ্গলস্থ বাংলাদেশ বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশনের পরিচালক স্বপন দেব সজল সাপটিকে রোমের ভিতর থেকে উদ্ধার করেন। শিক্ষক কল্যাণ দেব জানান, অল্পের জন্য তার স্ত্রী বিষাক্ত সাপের ছোবল থেকে রক্ষা পেয়েছেন। কল্যাণ দেবের স্ত্রী জানান, সাপটি তার পয়ের কাছে ছিল। তিনি না দেখলে নিশ্চিত কামড়ে দিত। বন্যপ্রাণী সেবা ফাউন্ডেশনের পরিচালক স্বপন দেব সজল জানান, শিক্ষকের বেড রোম থেকে বিপন্ন প্রজাতির বিষধর একটি শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার করা হয়েছে। শঙ্খিনী সাপ বিষ ধর সাপের মধ্যে অন্যতম প্রজাতি। এ সাপ ছোবল মারলে রুগী বাঁচানো প্রায় অসম্ভব। অন্য দিকে রাত সাড়ে ১০টার দিকে শ্রীমঙ্গল মৌলভীবাজার সড়ক থেকে একটি অজগর সাপ উদ্ধার করেন তিনি। সজল দেব বলেন, পার্শবর্তী লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের বনে প্রাণীদের খাবারের তীব্র সংকট দেখা দেওয়ায় বিরল ও বিপন্ন প্রজাতির প্রাণীসহ বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীরা খাবারের সন্ধানে লোকালয়ে চলে আসছে। যার ফলে অনেক সময় অনেক প্রাণী মারাও যাচ্ছে। তিনি বলেন, বনের পরিবেশ ফিরে না আসলে একসময় লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের বিরল সব প্রাণী হারিয়ে যাবে। উদ্ধার করা শংঙ্খীনি ও অজগর সাপ দুটি অবমুক্তের জন্য বন বিভাগ কতৃপক্ষের কাছে হস্থান্তর করা হয়েছে।