পলাশবাড়ীতে কোর্টের রায়ে জমি বুঝিয়ে দিচ্ছেন প্রশাসন


গাইবান্ধা প্রতিনিধিঃ জেলার পলাশবাড়ী উপজেলায় কোর্টের রায়কে বাস্তবায়ন করতে নাজির ও পেয়াদার ঢোল পিটিয়ে জমির মালিককে জমি বুঝিয়ে দেন।
১৮ ফেব্রুয়ারী দুপুরে জর্জ কোর্টের নাজির ও পেয়াদার দুপুরে কিশোরগাড়ী গ্রামে উক্ত রায়ে জমি বুঝিয়ে দেন।
জানা যায়, উপজেলার ১ নং কিশোরগাড়ী ইউনিয়ানের কিশোরগাড়ী গ্রামে জবর দখল জমি গাইবান্ধা জেলা জর্জ কোর্ট এর রায়ের বাস্তবায়ন করার লক্ষে জমি দখল বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য গাইবান্ধা কোর্ট থেকে ঢোল,ভেকু দিযে চিন সেড বাড়ী ভেঙে প্রকৃত মালিককে জমি বুঝিয়ে দেন।
জেলা নাজির মোহাম্মাদ আব্দুল হামিদ এর নেতৃত্বে পেয়াদাসহ ৭ সদস্য সঙীয় দল এ কাজে সহযোগিতা করেন।
এলাকাবাসী ও তার পরিবার জানায়,উপজেলার ১ নং কিশোরগাড়ী ইউনিয়ানের কিশোরগাড়ী গ্রামের মৃত্যঃ মোকছেদ আলীর পুত্র জিয়াউর গত ১৭ সালে দেড় শতক জমি উক্ত গ্রামের মৃত্যঃ বাচ্চা মন্ডলের পুত্র বাবুল আক্তার বাবুর কাছে ২০ হাজার টাকা করে দেড় শতক জমি ক্রায় করেন। জিয়াউর এর দাবি জমির টাকা বুঝিয়ে দিলেও আজাবদি জমির দলিল করে নেয়নি। বাবুর কথায বিশ্বাস করে দলির না করে জিয়াউর টিনসেট বাড়ী তৈয়ার করেন।সেখানে বাবুলের ছোট ভাই আবুর নামে একটি বরেন্দ্র নলকুপ জিয়াউর ব্যাবহার করতে করতে তার দখলে নেন ।
দেড় শতক জমি আবু নিজের নামে দাবী করে বারংবার গ্রাম্য শালিসি বৈঠাক করেও উদ্ধার করতে পারেনি।
অবশেষে ২৩ সালে পলাশবাড়ী সহকারী দায়রা জর্জ আদালতে জমি উদ্ধারের মামলা দাযের করেন।
নাজির হামিদ জানায় ১৯/১১ ২৪ সালে জর্জ কোট আবুর নামে জমির মামলার রায় দেন। সেই রায় বাস্তবায়ন করতেই আমরা এখানে এসেছি।